স্বাগতম :
Tuesday, August 6, 2013
- 10:59 PM
- RaSeL Pharmacy
- সমস্যা ও সমাধান, সস্থ টিপস
- No comments
জ্বর কোনো রোগ নয় রোগের লণ মাত্র। কেউ জ্বরকে গুরুত্বই দেন না, কেউ অ্যান্টিবায়োটিক সেবন শুরু করেন। দুটোই বিপজ্জনক। কখনো জ্বরে ভোগেননি এমন লোক পাওয়া মুশকিল। তবে জ্বর কোনো অসুখ নয় অসুখের লণ মাত্র। আবার গা গরম হওয়া মানেই কিন্তু জ্বর নয়। সংজ্ঞানুসারে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণকারী মানদণ্ড স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গিয়ে যদি শরীরের তাপমাত্রা ৩৬.৫ সেন্টিগ্রেড-৩৭.৫ সেন্টিগ্রেড (৯৮-১০০ ফারেনহাইট) থেকে বেড়ে যায়, তবেই জ্বর বলে ধরে নেওয়া হয়। সাধারণত শরীরের তাপমাত্রা ৯৮.৪ বা ৯৮.৬ ফারেনহাইট থাকে। ১ ফারেনহাইট কম বা বেশিও হতে পারে। আবার দিনের বিভিন্ন সময়েও তাপমাত্রা ১ ফারেনহাইট কমবেশি হতে পারে। এটা স্বাভাবিক। তাপমাত্রা ১০০.৪ ফারেনহাইটের বেশি না হলে উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো কিছু নেই এবং একে স্বল্পমাত্রার জ্বর বা লো গ্রেড ফিভার বলে। জ্বরকে দেহের প্রোটেকটিভ মেকানিজম বা প্রতিরাকারী প্রক্রিয়াও বলে। কারণ কিছু জীবাণু যেমন ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস উচ্চ তাপমাত্রায় জীবনধারণ করতে পারে না। জ্বর কখনো একা আসে না, কখনো সঙ্গে আনে কাশি, গলা ব্যথা, দুর্বলতা, গা ব্যথা, কাঁপুনি, বমি ভাব ও খাবারে অরুচি ইত্যাদি।
একজন সুস্থ নারী বা পুরুষের স্বাভাবিক তাপমাত্রা :
* মুখে থার্মোমিটার দিয়ে মাপলে ৯২-১০০ ফারেনহাইট
* চলমান জ্বর : এ ক্ষেত্রে দিনব্যাপী জ্বর থাকে ও সারা দিনে তাপমাত্রার তারতম্য ১ ফারেনহাইটের বেশি হয় না। (জ্বরের ওষুধ খাওয়ালে অবশ্য কমবেশি হবে) এ ধরনের জ্বরের কারণ লোবার নিউমোনিয়া, টাইফয়েড, প্রস্রাবের ইনফেকশন ইত্যাদি।
* জ্বরের সঙ্গে খিঁচুনি হলে
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
0 comments:
Post a Comment