Wednesday, June 10, 2015

পৃথিবীতে মা হওয়া একই সাথে বিশাল
একটা সুখের এবং কষ্টের কাজ । আমরা
ছেলেরা এই বিষয়টা বাহির থেকে
দেখি । আনন্দ পাই , কিন্তু মেয়েরা যে
পরিমান কষ্ট সহ্য করে একটা বাচ্চা এই
পৃথিবীতে আনে যা কখনই বুঝতে পারবো
না । আমার বন্ধু তালিকার সবাই প্রায়
তরুণ । অনেকেই নতুন বিয়ে করছে , সামনেই
তাদের ঘর আলো করে বাচ্চা আসবে ।
আমাদের সবার এই কথাটা মনে রাখা
উচিৎ যে আমাদের অর্ধাঙ্গিনীরা এই
৯টা মাস অনেক কষ্ট করে পার করবে ।
আমরা হয়ত শরীরের কষ্ট কমাইতে পারবো
না কিন্তু তাদের মন আনন্দে ভরিয়ে
দিতে পারবো । একই সাথে আমাদের
ভবিষ্যৎকরনীয় বিষয়গুলো নিয়েও সচেতন
থাকতে হবে । বাংলাদেশ যেহেতু , সবার
প্রথম যথেষ্ট পরিমান টাকা জমিয়ে
রাখতে হবে হাতে । নিয়মিত ডাক্তার এর
চেকআপ করাতে হবে । ঠিক মত
খাওয়াদাওয়া করাতে হবে । কোন রকম
ভারী কাজ করতে দেয়া যাবে না ।
কোথায় ডেলিভারি করাবেন, সেখানে
কিভাবে নিয়ে যাবেন সেগুলো আগে
থেকেই ঠিক করিয়ে রাখতে হবে ।
অপদার্থের মত সব কিছু ডাক্তার এর হাতে
ছেড়ে দিবেন না । কি হচ্ছে না হচ্ছে এই
বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে । আমাদের
প্রথম বাচ্চার জন্মের সময় আমরা অনেক
কেয়ারফুল ছিলাম । কিন্তু তারপরও অনেক
ভুল করে ফেলেছিলাম যার জন্য আমরা
তাকে হারিয়েছি । এই কষ্ট
সারাজীবনের । আপনারা ভুল করবেন না ।
বাংলাদেশ অনেক খারাপ একটা জায়গা
। এখানে স্বাস্থ্য সেবা নয় ব্যবসা ।
এখানকার ক্লিনিক + ডাক্তারদের একটা
বড় চেষ্টা থাকে প্রিম্যাচিউর বেবি
জন্ম দেয়ার । এখানকার ডাক্তাররা কখনই
আপনাকে নরমাল ডেলিভারির কথা
বলবে না । নানা রকম ভয় দেখাবে যাতে
সিজার করতে রাজি হন । কারন নরমাল
ডেলিভারিতে তাদের ইনকাম কম ।
সিজার করলে ইনকাম বেশি হওয়ার একটা
বিশাল সুযোগ থাকে ।
আমার টাকার অভাব ছিল না , অভাব
ছিল জ্ঞানের । বাসার কাছেই বলে
নিয়ে গিয়েছিলাম সিদ্ধেশ্বরীর
"মনোয়ারা হাসপাতাল" এ । ওখানকার
ডিউটি ডাক্তার ( যতদূর সম্ভব ইন্টার্ন )
ঠিক ভাবে চেকআপ না করেই বলেছিল
যে আমার স্ত্রীর ডেলিভারি পেইন
উঠেছে । অথচ আমার স্ত্রীর সেই রকম
ব্যাথাও ছিল না , পানিও ভেঙ্গে যায়
নাই । সিজার করার জন্য ডাক্তার শায়লা
শামিম ( MBBS, FCPS (Obs & Gynae) Assitant
Professor, Gynae & Obs. Bangabandhu Sheikh
Mujib Medical University ) যে কোন রাস্তা
দিয়ে অপারেশন থিয়েটার এ গেলো তা
আমি জানিই না । একবার আমার সাথে
কথাও বলে নাই অপারেশন শুরুর আগে ।
অতীতে চেকাপের সময় উনাকে একবার
জিজ্ঞাসা করেছিলাম ম্যাডাম নরমাল
ডেলিভারি ভালো নাকি সি-সেকশন
ভালো । উনার ভদ্রতার মুখোশ খুলে উনি
আমাকে বিশাল একটা ঝাড়ি
দিয়েছিলেন যে আর কিছু বলি নাই ।
যাই হোক আমার অজ্ঞতা আর উনাদের
লোভ একটা বাচ্চার জীবন অনিশ্চিত
করেই এই পৃথিবীতে নিয়ে এসেছিল ।
ইবাদত ( আমার প্রথম ছেলের নাম ) এর
জন্মের পর যখন আমাকে দেখানো হল তখন
নার্সরা বললো বাচ্চা ভালো আছে , সব
ঠিক আছে । আমিও আনন্দে খুশিতে
উনাদের বখশিশ দিলাম । একটু পড়ে শিশু
ডাক্তার যিনি অপারেশন এর সময়
উপস্থিত ছিলেন , উনি বের হচ্ছিলেন ।
আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম যে
বাচ্চা আর মাকে কখন বাসায় নিতে
পারবো । উনি অনেক রুডলি আমাকে
বললেন , বাসায় নিবেন ? আপনার বাচ্চা
বাঁচে কিনা সেইটা আগে দেখেন । উনার
কথায় আমি হতভম্ব । মনে হলো সেকেন্ড
এর মধ্যে জান্নাত থেকে জাহান্নামে
এসে পড়লাম । উনি নিজে গজর গজর করতে
করতে বের হয়ে গেলেন । একজন
ডাক্তারকে মনে হয় শিক্ষা দেয়া হয় যে
কিভাবে রোগীর স্বজনদের সাথে কথা
বলা উচিৎ । বাংলাদেশ জন্য উনারা এই
শিক্ষাটা ভুলে গেছেন ।
বাচ্চাকে নিয়ে গেলো এনআইসিইউ তে ।
যেখানে আমাদের যেতে দেয়া হয় না ,
কথা বলার মত , কিছু জিজ্ঞাসা করার
মতও কেউ নাই । আমি একবার এনআইসিইউ
এর সামনে দৌড়াই আরেকবার পোস্ট
অপারেটিভ রুমের সামনে । একই সাথে
কেবিন পাওয়ার জন্য এডমিনিস্ট্রেসন এ ।
বাচ্চার কি সমস্যা হইছে কিছুই জানি না
। পুরো দিনটা এভাবে গেলো । রাতে
শিশু ডাক্তার আবার আসলেন । জানা
গেলো আমার বাচ্চা সময়ের আগেই জন্ম
নেয়ার কারনে তার ফুসফুস কাজ করছে না
। তাকে আপাতত ইনকিউবেটর এ রাখা
হয়েছে অক্সিজেন দিয়ে । তার অবস্থা
ভালো না । কি বলবো মনের ভিতর যে
কি যাচ্ছিল । কেবিন এ ফিরে জেরিনকে
বললাম বাবু ভালো আছে । সব ঠিক আছে ।
এনআইসিইউ এর ঠিক সামনের কেবিনটা
নিয়েছি যাতে বাচ্চার খোজখবর নেয়া
যায় । রাতে চোখটা একটু বন্ধ করেছি ঠিক
এই সময় নার্সরা ডাক দিল । এনআইসিইউ
এর ভিতরে গিয়ে ডিউটি ডক্টর এর কাছে
জানতে পারলাম, আমার বাচ্চার অবস্থা
ভালো না , তাকে ইমিডিয়েট লাইফ
সাপোর্ট এ দিতে হবে যে মেশিন তাদের
এখানে নাই । জিজ্ঞাসা করলাম
কোথায় আছে । বললো ধানমন্ডির
পেডিহোপ হাসপাতাল এ । ( পরবর্তিতে
জানতে পেরেছিলাম যে পেডিহোপ এর
সাথে তাদের একটা লিয়াজো আছে ) ।
বললাম বাচ্চাটাকে একটু দেখতে পারি ।
ছোট্ট একটা বাচ্চা , বুকটা উঠানামা
করছে, মনে হচ্ছে একেবারে ভেঙ্গে
যাবে । ওদেরকে বললাম এম্বুলেন্স রেডি
করতে । আম্মুকে ফোন দিয়ে বললাম
হাসপাতাল এ আসতে । বন্ধু শাওন
আনোয়ারকেও ফোন দিয়ে আসতে বললাম
। জেরিনকে বললাম শক্ত হইতে তোমার
বাবুকে আমি অন্য হাসপাতাল এ নিয়ে
যাচ্ছি । ১০ মিনিট এর মধ্যেই বাচ্চাকে
নিয়ে রওনা দিলাম । রাস্তা ফাকা ছিল
অনেক দ্রুতই পৌঁছে গেলাম পেডিহোপ
নামের জঘন্য হাসপাতাল এ। ওরা ওরাই
সবকিছু করে বাচ্চাকে লাইফ সাপোর্ট
মেশিন এ দিয়ে দিল । আমাকে অফিস এ
নিয়ে জানানো হইলো তাদের এইখানে
প্রতিদিনের খরচ কি রকম এই সেই ।
হাসপাতাল এর অবস্থা দেখেই আমার মন
চুপসায় গেছে । হাসপাতাল কম বস্তি
বলাই বেটার ।
সকাল বিকাল ডাক্তার আসে । একটা
কথাই শুধু শুনি আপনার বাচ্চার অবস্থা
ভালো না । কাচের জানালা দিয়ে
দেখি আমার বাবুর বুক উঠানামা করছে ।
যতক্ষণ পারি তাকিয়ে থাকি । একটু
গবেষণা করে জানা গেলো এই সমস্যার
নাম RDS ( Respiratory Distress Syndrome )
এবং প্রথম চিকিৎসাই হল Surfactant therapy
। দৌড়ে যাই ডিউটি ডাক্তার এর কাছে ।
তাকে বলি আমার বাচ্চাকে কি এইটা
দেয়া হয়েছে কিনা । তার কাছ থেকে
নাম্বার নিয়ে কথা বলি মেইন ডক্টর এর
সাথে । সে বলে জন্মের ছয় থেকে বারো
ঘণ্টার মধ্যেই দিতে হয় । এইটা দেয়ার
দায়িত্ব মনোয়ারা হসপিটাল এর শিশু
ডাক্তার এর ছিল । শিশু ডাক্তারকে ফোন
দিলে সে বলে মনোয়ারা হাসপাতালে
নাকি সেই সুযোগ সুবিধা ছিল না ।
মনোয়ারা হাসপাতালে ব্যবস্থা না
থাকলে জন্মের প্রথম ১২ ঘণ্টা
বাচ্চাটাকে শুধু ইনকিউবেটর এ রেখে
ওরা টেস্ট করতেছিল । তারপর
ডাক্তারকে বলি বাচ্চার অবস্থা যখন
এতোই খারাপ এখনও আমি
সারফ্যাক্টান্ট থেরাপি দিতে চাই ।
যদি কিছু উন্নতি হয় । ডিউটি ডক্টর একটা
ছোট কাগজের টুকরায় ওষুধের নাম লিখে
দেয় । বলে ওষুধের দাম ২০-২৫ হাজার
টাকা । এইজন্য তারা নাকি সবাইকে বলে
না । তার কথা আর কাগজের হাতের
লেখা দেখে আমি হতভম্ব । আর যাই হোক
কোন প্রফেশনাল ডাক্তার এর হাতের
লেখা সেইটা ছিল না ।
ধানমন্ডির রাস্তায় রাস্তায় দৌড়াই
ওষুধের খজে আমি আর মাসুদ । অনেক
খোজাখুজির পর পেয়ে যাই । বুকের মধ্যে
একটু আশা বাড়ে , হয়ত আমার বাচ্চাটা
সুস্থ হয়ে যাবে । ওষুধ নিয়ে এসে
ডাক্তারকে বলি যে ওষুধ দেয়ার সময়
আমি থাকতে চাই । এদের স্বভাব চরিত্র
সম্পর্কে ততক্ষণে ধারনা হয়ে গেছে ।
দামি ওষুধ যদি না দিয়েই বলে যে
দিয়েছি । ওষুধ দেয়া হলো , আমার বুকে
আর কোন সাহস অবশিষ্ট নাই । বন্ধু
আনোয়ারকে আগে বারবার বলছিলাম
অন্য কোন ভালো হাসপাতাল এ নেয়ার
ব্যবস্থা করা যায় কিনা সেটা দেখতে ।
কিন্তু ওষুধ দেয়ার সময় বুঝতে পারলাম যে
লাইফ সাপোর্ট থেকে খুললে বাচ্চার
শ্বাসপ্রসাস পুরো থেমে যায় । এই
বাচ্চাকে নিয়ে আর কোথাও যাওয়ার
সুযোগ নাই । এক মিনিট নিঃশ্বাস নিতে
না পারলে আমাদের কত কষ্ট হয় । তিনটা
দিন আমার বাচ্চাটা এতো কষ্ট সহ্য
করলো , আমি বাবা হয়ে ওর জন্য কিছু
করতে পারলাম না । অবশেষে ডাক্তার
জানালো তাদের আর কিছু করার নাই ।
আমি চাইলে শেষ বারের মত আমার
ছেলেকে দেখতে পারি । এপ্রোন পড়ে
আইসিইউতে গেলাম । আমার বাবা চোখ
বন্ধ করে ছিল । ওর কপালে একটু হাত
রাখলাম । ও চোখ মেলে তাকালো । ওর
চোখ দিয়ে দুই ফোটা জল গড়িয়ে পড়লো ।
এতোটুকু বাচ্চা ওই কি বুঝতে পেরেছিল
যে বেচে থাকতে ওই কোনদিন ওর মায়ের
বুকের আদর পাবে না । আমি আর কিছু
দেখিনাই চোখে । সব কিছু ঘোলা হয়ে
গেলো । বের হয়ে বললাম জেরিনকে যে
করে হোক রিলিজ করিয়ে নিয়ে আসতে ।
জন্মের পর থেকে ও ওর বাচ্চাটাকে
দেখতে পারে নাই । বন্ধুরা জেরিনকে
এ্যাম্বুলেন্স এ করে নিয়ে আসলো
জানিনা তখন আমার বাবা এই পৃথিবীতে
আর ছিল কিনা । জেরিন আর আম্মু
কাচের ফাক দিয়ে বাবুকে দেখে বাসায়
চলে গেলো । তার কিছুক্ষণ পর সাদা
কাপড়ে মুড়িয়ে আমার সোনামনিটাকে
আমার বুকে দিল । এতো সুন্দর হাসি মুখ
নিয়ে ছিল । মনে হচ্ছিল পৃথিবীর এই সব
কষ্ট থেকে ওই মুক্তি পেয়ে গেছে ।
বাপের কোলে তিনদিনের বাচ্চার দেহ
যে কতটা ভারী হতে পারে তা আমি টের
পাইলাম । বাসায় কেউ জানতো না ।
আমি আমার বাবাকে নিয়ে বাসায়
আসলাম । জেরিন তো সাথে সাথেই
পড়ে গেলো । বাচ্চার জন্য কাদবো না
জেরিনকে সামলাবো বুঝতে পারছিলাম
না । জেরিন এর বুকে ওর এতো কষ্টের ধন
নিথর দেহটা দিলাম । আমি পারি নাই
ওরা বাচ্চাটাকে বাচাইতে । আমি
অনেক কিছুই জানতাম না । জানতাম না
মনোয়ারা হাসপাতাল এতো খারাপ ।
জানতাম না পেডিহোপ হাসপাতাল
এতো খারাপ । পড়ে কাউসার ভাইয়ের
কাছে শুনি প্রায় একই ঘটনা । তিনিও
মনোয়ারা - পেডিহোপ হাসপাতালের এই
চক্রান্তে পড়তে ধরেছিলেন । কিন্তু
তাদের জানা থাকায় তারা পেডিহোপ
এ না নিয়ে নিজ দায়িত্তে স্কয়ার
হাসপাতাল এ নিয়ে গিয়েছিলেন ।
আমাদের এই দেশে মানুষের জীবনের
দাম নাই । ডাক্তাররা রোগীর কথা
চিন্তা করে না । তারা চিন্তা করে
বাচ্চা প্রিম্যাচিউর হলেই ব্যবসা ।
আইসিইউতে ঢুকাইতেই পারলেই লাখ লাখ
টাকা ইনকাম । তাতে বাচ্চা বাচুক আর
মরুক । তাদের মনের ভিতর একটা ফুটফুটে
বাচ্চার জন্য এক ফোটা মায়া হয় না ।
অনেক হাসপাতাল এ তো শুনেছি
ইঞ্জেকশন দিয়ে ডেলিভারী পেইন তুলে
দেয় বাচ্চা প্রিমাচিউর করার জন্য ।
অনেক হয় দেখে শেখে না হইলে নিজের
জীবন দিয়ে শেখে । আমি আমার জীবন
দিয়ে শিখেছি । পুরো লেখাটা লিখতে
আমার চোখ দিয়ে অনবরত পানি পড়েছে
। আমার এই লেখা পড়ে যদি তোমরা কিছু
শিখতে পারো তাহলেই আমার লেখা
সার্থক হবে । নিজের বাচ্চার জন্মের সময়
অনেক সতর্ক থাকা প্রয়োজন, সবকিছুর জন্য
প্রস্তুত থাকা প্রয়োজন । সবাই পারলে এই
পেডিহোপ হাসপাতাল , মনোয়ারা
হাসপাতাল , ডাক্তার শায়লা শামিম ,
তার সাথের শিশু বিশেষজ্ঞ এবং এদের
মত সব ডাক্তারদের কাছে থেকে দূরে
থাকবেন । এইসব বিষয়ে ইন্টারনেট এ
অনেক লেখা আছে । এই লেখাগুলো
পড়বেন । ডাক্তাররা বেশিরভাগ সময়ই ২
সপ্তাহ আগে অপারেশন করতে চায় । এই
বিষয়েও সতর্ক থাকা দরকার । অনেক সময়
বলে আপনার বাচ্চার ওজন বেশি তাই
তারাতারি অপারেশন করতে হবে ।
জন্মের পর বলবে ওজন কম এইজন্য
লাইফসাপোর্ট এ রাখতে হবে । এতো কিছু
লাগে না । নরমাল ডেলিভারি সবচাইতে
ভালো । বাচ্চা হওয়ার পরপরই মায়ের
বুকে দেয়া উচিৎ এবং শালদুধ খাওয়াতে
হবে । অনেক সময় মায়ের বুকে দুধ আসতে
দেরি হয় । এইসময় দুধ না আসলেও
বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা
করতে হবে , বাচ্চা চুষলেই দুধ আসবে ।
এছাড়াও এই বিষয়ে সাহায্য প্রদান করে
এমন একটি সংস্থা হচ্ছে বাংলাদশ
ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেসন ( http://bbf-
bangladesh.org/ ) যা মহাখালিতে অবস্থিত
। এদের প্রশিক্ষিত নার্সরা খুব সামান্য
ফি এর বিনিময়ে আপনার বাসায় গিয়ে
দুধ খাওয়ানোর বিষয়ে সাহায্য করবে ।
অনেক সময় দুধ এর শিরায় ব্লক থাকে ,
এইজন্য বাচ্চা দুধ পায় নাই । এইসব বিষয়ে
BBF সবচাইতে ভালো সাহায্য করতে
পারে । ভুলেও বাচ্চাকে ফর্মুলা বা
পাউডার দুধ খাওয়াবেন না । এইটা
বাচ্চার শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর ।
মায়ের বুকের দুধই শ্রেষ্ঠ খাবার । সবাই
ভালো থাকবেন ।

--
Director -
Md. Asaduzzaman RaSeL
Friends Computer Training Center

Ranihati Bazar, Allahr Dan Market ( 2nd Flor) ,
Shibgonj, Chanapnawabgonj
+8801725345677

Saturday, May 30, 2015

আমাদের দেশে গ্যাস্টিকের সমস্যা নেই এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়াই যাবে
না। এই সমস্যাটি মূলত ভাজাপোড়া খাবার খেলেই বেশি হয়ে থাকে। অনেকেরই এ সব
খাবার খাওয়ার পরে পেট ব্যথা বা বুকে ব্যথা কিংবা বদ হজম হয়।

অথচ এই সমস্যা দূর করার জন্য ওষুধ না খেয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে নিচের
যেকোন একটি নিয়ম মানলেই চলবে।
১। আধা ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা আদা নিন। তারপর অল্প একটু লবন মাখিয়ে খেয়ে
ফেলুন। আদা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর এক কাপ কুসুম গরম পানি খান। গভীর রাতে আর
গ্যস্ট্রিকের সমস্যা হবে না। অথবা
২। এক গ্লাস পানি একটি হাড়িতে নিয়ে চুলায় বসান। এর আগে এক ইঞ্চি পরিমাণ
কাঁচা হলুদ পানিতে দিয়ে দিন। পানি অন্তত পাঁচ মিনিট ফুটতে দিন। তারপর
নামিয়ে আনুন। পানি ঠাণ্ডা হলে হলুদসহ খেয়ে ফেলুন। গ্যাস্ট্রিক দৌঁড়ে
পালাবে। অথবা
৩। ওপরের সমস্ত পদ্ধতি ঝামেলার মনে হলে শুধুমাত্র এক গ্লাস পানিতে এক চা
চামচ মধু মিশিয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করুন। কখনোই রাতে পেট বা বুক
ব্যথা করবে না।

Friday, February 6, 2015

ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য কিছু নির্দিষ্ট খাবার আছে যা একেবারেই খাওয়া উচিৎ নয়।


** ক্যান্ডি
.....!.........

শুধুমাত্র চিনিতে ভরপুর ক্যান্ডিই নয় ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য চিনির তৈরি কুকিস, সিরাপ বা যেকোন ধরণের পানীয় খুব ক্ষতিকর। এগুলো খেলে রক্তের সুগার অনেক বৃদ্ধি পায় এবং স্বাভাবিক ভাবেই ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রনে থাকেনা। তাই ডায়াবেটিক রোগীদের এই খাবার গুলো এড়িয়ে চলা উচিৎ।

** ফলের জুস
.....................

ফলের জুস থেকে আস্ত ফল খাওয়াটাই অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর কারণ বলে থাকে ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেট। কিন্তু সুপারশপ থেকে কেনা যেকোন ফলের জুস কিনে খাওয়াটা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। কারণ এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে চিনি ও নানা ধরণের কেমিক্যাল যা ডায়াবেটিক রোগীদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে। ফলের জুস খেতে চাইলে বাড়িতেই চিনি ব্যবহার ছাড়া জুস বানিয়ে খেতে পারেন।


** কিশমিশ
....................


কিশমিশ খাওয়া খুব স্বাস্থ্যকর হলেও ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য কিশমিশ ভাল নয়। তবে অন্য যে কোন স্ন্যাক্স জাতীয় খাবার থেকে কিশমিশের মত ড্রাইফ্রুট খাওয়া ভাল। তবে যেকোন ফল যখন ড্রাই করা হয় তখন তাতে চিনির পরিমান দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায়। তাই তখন তা দেহের জন্য অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায়।

**ফ্রেঞ্চ ফ্রাইস
.....................
ডুবো তেলে ভাজা ফ্রেঞ্চ ফ্রাইস ডায়াবেটিক রোগীদের স্বাস্থ্যকর নয়। কারণ এই খাবার দেহের ওজন বৃদ্ধি করে এবং রক্তে প্রয়োজনীয় সুগারের মাত্রা নষ্ট করে দেয়। ফ্রেঞ্চ ফ্রাইস, আলুর চিপস, ডোনাটস এই খাবার গুলো একজন ডায়াবেটিক রোগীর রক্তের গ্লুকোজের পরিমান কমিয়ে দেয়। তাছাড়া অতিরিক্ত ফ্রেঞ্চ ফ্রাইস খেলে তা দেহে কোলেস্টোরল এর মাত্রা বেড়ে যায় ও হার্ট এর সমস্যা হয়ে থাকে।

***সাদা ব্রেড
....................

শুধু সাদা ব্রেডই নয় সাদা ভাত, সাদা পাস্তা যেকোন জিনিস যা সাদা ময়দা দিয়ে তৈরি এগুলো সহজে হজম হলেও এই খাবার গুলোতে যেই মাত্রায় সুগার থাকে তা ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ভাল নয়। এই খাবার গুলো দেহের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রনে বাধা দিয়ে থাকে তাই ডায়াবেটিক রোগীদের এই সাদা ময়দা দিয়ে তৈরি খাবার না খাওয়াই ভাল।


** ঘন দুধের তৈরি কোন খাবার
.................................................

দুধ খাওয়া ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ভাল। কিন্তু কোন খাবার যাতে দুধের পরিমাণ খুব বেশি যেমন – দই, দুধের তৈরি ক্রিম, চিজ এই খাবার গুলো ডায়াবেটিক রোগীদের না খাওয়াই উত্তম।

জেনে রাখুন লক্ষনগুলো সম্পর্কে।
১। অনিদ্রায় ভোগা এই রোগের প্রথম লক্ষণ।
২। দেহের হাত, পা, পায়ের পাতায় পানি এসে ফুলে থাকে এবং চোখের চারপাশেও ফুলে থাকা।
৩। পেশাবের সাথে রক্ত আসা কিংবা পেশাবের রং লাল বর্নের হওয়া।
৪। রাতে খুব ঘন ঘন পেশাব হওয়া ।
৫। দেহ ক্লান্তও উদাসীন লাগা।
৬। ক্ষুধা কমে যাওয়া।
৭। ঘন ঘন মাথা ব্যথা হওয়া।
৮। শরীর ও মাংসপেশি ব্যথা করা।
৯। হাই ব্লাড প্রেশার ও দেহে রক্তশুন্যতা সমস্যা।
১০। শ্বাস কষ্ট হওয়া, হার্টবিট কমে যাওয়া, চেহারা ফ্যকাশে হয়ে যাওয়া, মানসিক বিভ্রান্তি দেখা দেওয়া, কামশক্তি কমে যাওয়া, দাহের চামড়া হলুদ বর্ণের হয়ে যাওয়া

Monday, February 2, 2015

জেনে নিন যে খাবার গুলো ঘুমের ঔষধের মতোই কাজ করে।

১) কাঠবাদাম
কাঠবাদামকে সুপার ফুড বলা হয়। কারণ কাঠবাদামের ভিটামিন ও মিনারেলস আমাদের নানা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। কাঠবাদামের মিনারেল ম্যাগনেসিয়াম ঘুমের উদ্রেক করে। জার্নাল অফ অর্থমলিকিউলার মেডিসিনের একটি গবেষণায় প্রকাশিত হয়, 'যখন আমাদের দেহে ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রা কমে যায় তখন আমাদের অনিদ্রার সমস্যা শুরু হয়, কাঠবাদাম এই ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে দেয়'।


২) মধু
ঘুমুতে যাওয়ার আগে মাত্র ১/২ চা চামচ মধু খাওয়ার অভ্যাস ঘুমাতে সহায়তা করে। গবেষণায় দেখা যায় মধুর প্রাকৃতিক চিনি আমাদের দেহের ইনসুলিনের মাত্রা বাড়ায় এবং ট্রাইপ্টোফেন নামক হরমোন খুব সহজে মস্তিষ্কে প্রবেশ করতে পারে। এতে করে ঘুমের উদ্রেক হয়।


৩) কলা
নিউট্রিশনাল বায়োকেমিস্ট শন ট্যালবট বলেন, 'ঘুম না আসলে একটি কলা খেয়ে নিন, কলার পটাশিয়াম মস্তিষ্ককে রিলাক্স করতে সহায়তা করে'। কলার ম্যাগনেসিয়ামও আমাদের মাংসপেশি শিথিল করতে বিশেষভাবে কার্যকরী। ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট মাইকেল ব্রেউস বলেন, 'ঘুমুতে যাওয়ার আগে কলা খান বা কলার স্মুদি তৈরি করে পান করুন, ঘুমআপনাআপনিই চলে আসবে'।

৪) মিষ্টি আলু
মিষ্টি আলু পটাশিয়ামের অনেক ভালো একটি উৎস যা আমাদের মাংসপেশি, নার্ভ শিথিল করতে কাজ করে। এতে করে আমাদের মস্তিষ্কও অনেকাংশে রিলাক্স হয়। নিউট্রিশনাল বায়োকেমিস্ট শন ট্যালবট বলেন, 'মাত্র অর্ধেকটা পরিমাণে মিষ্টি আলু ঘুমের জন্য অনেক ভালো কারণ এতে গয়েছে পটাশিয়াম এবং কার্বস'।
৫) দুধ
ঘুমের ঔষধের মতো কাজ করতে বিশেষভাবে কার্যকরী যে খাবারটি তা হচ্ছে দুধ। গবেষকগণ বলেন দুধের ক্যালসিয়াম মেলাটোনিন উৎপন্ন করে যা আমাদের দেহের ২৪ ঘণ্টার ঘুম ও জেগে থাকার সাইকেলটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তাই ঘুম না আসলে ১ গ্লাস উষ্ণ গরম দুধ পান করে নিন। দেখবেন খুব সহজেই ঘুম চলে আসবে।


৬) ডিম
ঘুমের জন্য কার্যকরী আরেকটি সুপাদ ফুড হচ্ছে ডিম। গবেষণায় দেখা যায় ডিম উচ্চ মাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যা রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে যা পুরোরাত নিশ্চিন্তে ঘুমুতে সাহায্য করে থাকে। তাই রাতের খাবারে রাখুন সেদ্ধ ডিম অথবা প্রোটিন সমৃদ্ধ কোনো খাবার।

Wednesday, January 28, 2015

Tuesday, January 13, 2015

প্রশ্নঃ- বিয়ে হয়েছে বেশ
অনেকদিন। কিন্তু
সমস্যা হচ্ছে আমি কখনোই আমার
স্ত্রীর যৌন
উত্তেজনা বুঝতে পারি না।
মিলনের সময়তেও সে চুপচাপ থাকে।
সে যৌন মিলনে আনন্দ
পাচ্ছে কিনা এটাও বোঝার উপায়
নেই। সে কখনো নিজে থেকে আমার
কাছে আসে না, আমি আহবান
করলে এক প্রকার অনিচ্ছা নিয়েই
যেন আসে। কীভাবে বুঝব স্ত্রী যৌন
উত্তেজিত কিনা?
কিংবা কীভাবে বুঝব যৌন
মিলনে সে আগ্রহী কিনা?
উত্তরঃ- নারীদের যৌন উত্তেজনার
বেশ কিছু লক্ষণ আছে। একজন
নারী যৌনতার আগ্রহে উত্তেজিত
হলে তাঁর যোনি পিচ্ছিল হয়ে উঠবে,
এটা মোটামুটি সকলেই জানেন।
কিন্তু এর বাইরেও কিছু বাহ্যিক
লক্ষণ আছে,
যেগুলো দেখে আপনি বুঝতে
পারবেন যে আপনার
স্ত্রী বা প্রেমিকা যৌন
মিলনে আগ্রহী।
যেমন-
- নারীরা যৌন
মিলনে আগ্রহী হলে তাঁদের
ঠোঁট রক্তাভ হয়ে ওঠে।
স্বাভাবিকের চাইতে অনেক
বেশি লাল হয়ে যায় ঠোঁট।
- নারীদের গালেও
লালিমা দেখা দেয়
উত্তেজনায়। অনেকে একটু একটু
ঘামেন, নিঃশ্বাস
ভারী হয়ে আসে।
- যৌন উত্তেজিত হলে শরীর
খুবই স্পর্শকাতর হয়ে ওঠে।
আপনার সামান্য স্পর্শেই
শিহরিত হয়ে উঠবেন তিনি।
- যতই লাজুক স্বভাবের
নারী হোন না কেন, যৌন
মিলনে আগ্রহী হলে তিনি
নিজেই আপনার
কাছে আসবেন।
হয়তো সরাসরি কিছু না বললেও
আপনার কাছে এসে বসবেন,
আলতো স্পর্শ করবেন, চুমু
খাবেন, চোখের ইশারায়
কথা বলবেন।
- প্রবল উত্তেজনার সময় যৌন
মিলন
কালে তিনি আপনাকে আঁচড়ে
কামড়ে দেবেন। হাতের নখ
আপনার
শরীরে গেঁথে বসতে পারে,
গলায়
কানে ইত্যাদি স্থানে তিনি
কামড় দেবেন উত্তেজনায়।
- এছাড়াও মিলনের সময়
শীৎকারে বুঝবেন
যে তিনি আনন্দ পাচ্ছেন ও
প্রবল ভাবে উত্তেজিত।
অনেকেই জোরে আওয়াজ
করেন না, কিন্তু একটা মৃদু "আহ
উহ" আওয়াজ হবেই।
এবার আসি আপনার সমস্যার
ব্যাপারে। যদি স্ত্রী আপনার
সাথে যৌন মিলনে আগ্রহ
না দেখান,
তাহলে হতে পারে সেটা তাঁর
লজ্জার কারণে। বিষয়টি লজ্জার
কারণে হলেও
আপনি সেটা বুঝতে পারবেন।
আপনি স্পর্শ করলে তিনি শিহরিত
হবে, যোনি পিচ্ছিল হয়ে যৌন
মিলনের জন্য প্রস্তুত হবে,
তিনি আপনাকে বাঁধা দেবেন
না মিলনে।
কিন্তু একটা জিনিস মনে রাখবেন,
যৌন মিলনে আগ্রহ
না দেখানো এবং অনীহা প্রকাশ
করা, দুটি কিন্তু সম্পূর্ণ ভিন্ন
ব্যাপার। তিনি যদি আগ্রহী না হন,
তাহলে আপনাকে দূরে ঠেলবেন।
কখনোই সুখী হবেন না।
জনিকে মিলনের জন্য প্রস্তুত
করতে অনেকটা সময় লেগে যাবে।
মিলনের পর যত দ্রুত সম্ভব আপনার
কাছ থেকে সরে যাবেন তিনি আর
এই ব্যাপারে কোন কথাও বলবেন না।
এবং নিজ হতে আপনাকে আদরও
করবেন না তিনি।
স্ত্রী আপনার, নিজেই বুঝে নিন
কোনটা হচ্ছে আপনার ক্ষেত্রে।

Thursday, January 1, 2015

একটি সুন্দর হাসি সবারই কাম্য।
আর তা যদি হয় মুক্ত ঝরা হাসি,
তাহলে তো কথাই নেই। আর সেই
মুক্ত ঝরা হাসি সেই
হাসতে পারে যার রয়েছে মুক্তর
মতো ঝকঝকে দাঁত। কিন্তু সেই
দাঁত কতদিন থাকে মুক্তোর
মতো ?
বিভিন্ন কারনে তা হয়ে যায়
হলদেটে, যা কারোরই কাম্য নয়।
তবে চিন্তা নেই, দাঁতের
হলদে ভাব দূর করারও উপায়
রয়েছে। তাও আবার দাঁতের
বাড়তি যত্ন না নিয়েই।
অর্থাৎ দাঁতের হলদে ভাব দূর
করবে কিছু খাবার
এবং কয়েকটি নিয়ম মানলেই
আপনার দাঁত থাকবে সাদা ও
ঝকঝকে। আসুন জেনে নেই সেই
খাবারগুলো ও
নিয়মগুলো সম্বন্ধে-
* ফল ফল বিশেষ করে আপেল
এবং স্ট্রবেরিতে রয়েছে ম্যালি
অ্যাসিড যা দাঁত সাদা করার
একটি চমত্কার প্রাকৃতিক
উপাদান। নিয়মিত ফল
খেলে দাঁতে সহজে দাগ
পড়ে না বা হলদেটে হয় না।
* সবজি গাজর, সবুজ শাক
এবং ব্রকোলির মতো সবজি দাঁত
থেকে দাগ দূর করতে সাহায্য
করে। সালাদে গাজর খান
নিয়মিত। এতে যেমন দাঁত
ভালো থাকবে, তেমনি গাজর
থেকে পাবেন প্রচুর
পরিমাণে ক্যারোটিন
তথা ভিটামিন এ, যা আপনার
চোখ, ত্বক ও চুল রাখবে সুস্থ।
* শুকনো ফল ড্রাই ফ্রুট
বা শুকনো ফল যেমন কিশমিশ
দাঁত সাদা রাখতে সাহায্য
করে।
* চিনি ছাড়া চুয়ুংগাম
চিনি ছাড়া চুয়িংগাম দাঁতের
দাগ দূর করার একটি চমত্কার
উপায়।
এটি দাঁতকে সাদা রাখতে সাহা
করে।
* দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার দুধ
এবং দুগ্ধজাত
খাবারে রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে ক্যালসিয়াম
যা দাঁতের জন্য খুবই জরুরি।
এছাড়া দুগ্ধজাত খাবার, যেমন
দই এবং পনির দাঁতের এনামেল
বজায় রাখতে সাহায্য করে।
যে নিয়মগুলো মেনে চললে দাঁত
থাকবে সাদা ও জকঝকে
* ব্রাশ করার
আগে ভালো মানের কোন
টুথপেস্টের সঙ্গে যোগ করুন ১
চামচ বেকিং সোডা ও
আধা চামচ পানি।
তিনটি উপাদানই
একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট
তৈরি করুন। এরপর ব্রাশ করুন।
সপ্তাহে দুই দিন এভাবে ব্রাশ
করলে দেখবেন আগের
চেয়ে ঝকঝকে হতে শুরু
করেছে দাঁত।
* প্রাকৃতিক উপায়ে কলার
খোসা দিয়েও দাঁত
সাদা করতে পারেন। যেমন
একটি কলার
খোসা ছাড়িয়ে ভেতরের
অংশটা দাঁতে ঘষুন। কিছুক্ষণ পর
পানি দিয়ে কুলি করে ফেলুন
এবং দেখুন দাঁতের অনেকটাই
হলদে ভাব দূর হয়েছে। সপ্তাহে ২
থেকে ৩ বার এই পদ্ধতি ব্যবহার
করতে পারেন।
* অলিভ ওয়েলও দাঁত
সাদা করার ক্ষেত্রে দারুণ
কার্যকর। সামান্য তুলোর মধ্যে ৩
থেকে ৪ ফোঁটা অলিভ ওয়েল
নিয়ে দাঁতে ঘষুন। এরপর ব্রাশ
করে দেখন সুন্দও লাগছে।
* স্ট্রবেরির সঙ্গে সামান্য
পরিমানে বেকিং সোডা মিশি
দাঁতে ঘষতে পারেন। এই পেস্ট
দাঁত সাদা করতে সহায়তা করে।
তবে মাসে একবারের
বেশি ব্যবহার করা ঠিক হবেনা।

ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ,
অ্যালার্জি, ঠাণ্ডা,
কানে পানি ঢোকা, দুর্ঘটনায়
কানে ব্যথা পাওয়া, ফাঙ্গাস,
কানের ভেতরে ব্রণের সমস্যা,
কানের কোনো রোগ ইত্যাদি সহ
আরও নানা কারণে কানে তীব্র
ব্যথা হতে পারে। কানের
ব্যথা অনেক যন্ত্রণাদায়ক। এই
সময় ভুলেও কানে আঙুল
কিংবা অন্য কোনো কিছু
অথবা কটন বাড জাতীয় জিনিস
ঢোকানো যাবে না। কানের
ব্যথা কমাতে ঘরোয়া কিছু
চিকিৎসা নিতে পারেন খুব
সহজেই। এতে করে খুব দ্রুত কানের
তীব্র
ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
যদি এতে কাজ না হয় তবে দ্রুত
ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন।
গরম ভাপ
একটি বোতলে কিংবা হট
ব্যাগে গরম
পানি নিয়ে অথবা একটি সুতি প
গরম পানিতে ভিজিয়ে কানের
কাছে চেপে ধরুন। গরম ভাপ
কানের ভেতরে গেলে কানের
ভেতরে রক্ত সঞ্চালন
বৃদ্ধি পাবে। এতে করে কানের
ব্যথা উপশম হবে।
রসুন ও তিলের তেল
রসুনের অ্যান্টিবায়োটিক
উপাদান কানের ব্যাকটেরিয়ার
আক্রমণের ব্যথা উপশমে কাজ
করে। ২ টেবিল চামচ তিলের
তেলে ১ চা চামচ
থেঁতো করা রসুন ফুটিয়ে নিন ২/৩
মিনিট। রসুন ছেঁকে নিয়ে এই
তেল ঠাণ্ডা হতে দিন। তেল
ঠাণ্ডা হলে ২/১ ফোঁটা তেল
কানের ভেতর দিয়ে দিন।
ব্যথা কমে যাবে।
আদা
আদার
অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান
দ্রুত কানের ব্যথা উপশমে বেশ
কার্যকরী। আদা ছেঁচে নিয়ে এর
তাজা রস ২/৩ ফোঁটা কানের
ভেতর দিয়ে দিন। ব্যথা উপশম
হবে। এছাড়াও
আদা থেঁতো করে তিলের
তেলে ফুটিয়ে তেল কানের
ভেতর দিতে পারেন, এতেও
ভালো কাজ হয়।
অলিভ অয়েল
অলিভ অয়েল গরম করে নিন। কুসুম
গরম থাকতে থাকতেই ৩/৪
ফোঁটা অলিভ অয়েল ড্রপার
দিয়ে কানের ভেতর দিয়ে দিন।
এতে কানের ইনফেকশন জনিত
ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন খুব
দ্রুত।
পেঁয়াজ
পেঁয়াজ অনেক
কার্যকরী অ্যান্টিসেপ্টিক।
পেঁয়াজ গ্রেট
বা কুঁচি করে নিয়ে চিপে রস
বের করে দিনে অন্তত ২/৩ বার
৩/৪ ফোঁটা করে আক্রান্ত কানের
ভেতর দেবেন। এতে করে কানের
ব্যথা দূর হবে।
লবণ
একটি প্যানে লবণ
দিয়ে ভাজতে থাকুন। লবণ
বাদামী বর্ণ ধারণ
করলে তা চুলা থেকে নামিয়ে এ
কাপড়ে পেঁচিয়ে নিয়ে কানের
এই লবণের গরম ভাপ নিন।
এতে করে কানের
ব্যথা তাৎক্ষণিকভাবে উপশম
হবে।

এছাড়াও ব্যাথার ঔষধ খেতে পারেন
Tab- Clofenac Sr, Tab- Dickofen Sr,
এর সাথে গ্যাসের ঔষধ খেতে ভুলবেন না যেন।
tab- Ranitid, Tab- Newtack

-------- Original Message --------
Subject: কিসমিশ এর উপকারিতা
From: Friends Computer Training Center <friendscomputer.ranihati@gmail.com>
To: raselpharmacy.rasel@blogger.con
CC:

খাদ্য-পুষ্টিবিষয়ক
একটি ওয়েবসাইটে কিশমিশকে '
হিসেবে আখ্যা দিয়ে জানানো
শুধু মুখের স্বাদের জন্যই নয়
সারাদিনের কর্মশক্তির অন্যতম
উৎস হতে পারে এই শুকনা ফল।
আঙুর ফলের শুকনা রূপই
হচ্ছে কিশমিশ।
যা তৈরি করা হয় সূর্যের তাপ
অথবা মাইক্রোওয়েভ ওভেনের
সাহায্যে। তাপের
কারণে আঙুরের
ফ্রুক্টোজগুলো জমাট
বেঁধে পরিণত হয়
কিশমিশে এটি রক্তে শর্করার
মাত্রায়
ঝামেলা তৈরি করে না। আর
শতকরা ৭০ ভাগ খাঁটি এই
ফ্রুক্টোজ সহজেই হজমযোগ্য।
এছাড়া আঙুরের বিভিন্ন
পুষ্টিগুণ যেমন ফসফরাস,
ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম,
কপার, জিংক, লৌহ, ফ্লোরাইড,
পোটাসিয়াম, ফোলাট,
নিয়াসিন, কোলিন, ভিটামিন
বি সিক্স, সি,
কে এবং রিবোফ্লাবিন
কিশমিশেও পাওয়া যায়।
তাই স্বাস্থ্যকর
খাদ্যাভ্যাসে জন্য
খাদ্যতালিকায় কিশমিশ
রাখতে পারেন। প্রতিদিন এই
পিচ্চি শুকনা ফলের
১২টি খেলেই যাদুমন্ত্রের
মতো কাজ করবে।
ভালো রাখে মুখের স্বাস্থ্য
ক্যান্ডির
মতো দাঁতে লেগে থাকেনা কিশ
ফলে থাকে না ক্যাভিটি তৈরির
আশঙ্কা। বরং কিশমিশের
পাইথোনিউট্রিয়েন্ট,
অলিয়ানলিক এসিড
নামে পরিচিতি যা ব্যাকটেরিয়
ক্যাভিটি ধ্বংস করে মুখের
স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
রক্তশূন্যতা রোধ করে
রক্তে লৌহের পরিমাণ কম
হলে অবশাদ, দুর্বলতা, হতাশায়
ভুগতে পারেন, ব্যহত
হতে পারে শরীরের রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতাও।
কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে লৌহ
আছে যা রক্তশূণ্যতায়
ভোগা রোগির খুবই উপকারি।
এছাড়া রক্ত ও লোহিত
কণিকা তৈরি জন্য দরকার
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও কপার,
যা কিশমিশে থাকে। এককাপ
কিশমিশ ৬মি.গ্রা. লৌহের
যোগান দেয়, যা প্রতিদিনের
লৌহের চাহিদার ১৭ শতাংশ
পূরণ করত পারে।
হাড় সুস্থ রাখে
আজকাল অস্টিওপোরোসিস
রোগে অনেকেই ভুগে থাকেন।
হাড়ের এই রোগ প্রতিরোধ
করতে বোরন নামের খনিজ
পদার্থ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
আর কিশমিশ বোরনের অন্যতম
উৎস।
বোরনে রয়েছে ক্যালসিয়াম,
ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম—
যা হাড় গঠনের
পাশাপাশি শরীরে টেসটোসটের
এবং ইস্ট্রোজেনের মাত্রা ঠিক
রাখতে সাহায্য করে।
অ্যাসিডিটি স্বাভাবিক করে
অতিরিক্ত অ্যাসিডিটি বা রক্ত
দুষিত
হওয়াকে বলে অ্যাসিডোসিস,
যা থেকে আরথ্রাইটিস,
চামড়া রোগ, হৃদরোগ
এবং ক্যান্সার হতে পারে।
অ্যান্টাসিডস
হিসেবে পরিচিতি দুটি উপাদান
ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম
শরীরের ক্ষরীয়ভাব স্বাভাবিক
করে অ্যাসিডোসিসের হাত
থেকে বাঁচায়। আর এই
উপাদানগুলো কিশমিশে রয়েছ
আঁশে পূর্ণ
কোলোরেক্টাল ক্যান্সার
থেকে মুক্ত থাকার জন্য
যারা খ্যাদ্যাভ্যাসে আঁশযুক্ত
খাদ্য রাখতে চান তাদের জন্য
কিশমিশ হতে পারে আদর্শ
খাবার। কারণ এক টেবিল-চামচ
কিশমিশ
আপনাকে দিতে পারে এক গ্রাম
হজম সহায়ক আঁশ।
দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে
নিয়মিত কিশমিশ খেলে বৃদ্ধ
বয়সে দৃষ্টিহীন হওয়ার
সম্ভবনা কমে যায়।
পাশাপাশি কিশমিশে থাকা প
উপাদান ক্ষতিকারক ফ্রি-
রেডিকেলস ধ্বংস
করে চোখকে বিভিন্ন রোগ
থেকে রক্ষা করে।
অ্যান্টি কোলেস্টের উপাদান
কিশমিশে কোলেস্টেরলের
পরিমাণ শূন্য। শুধু তাই নয়,
এতে আছে অ্যান্টি কোলেস্টের
উপাদান যা শরীরের খারাপ
কোলেস্টেরল কমায়।
এছাড়া কিশমিশে থাকা দ্রবণীয়
ফাইবার যকৃত থেকে খারাপ
কোলেস্টেরল দূর
করতে সহায়তা করে। এককাপ
কিশমিশ থেকে ৪ গ্রাম দ্রবণীয়
ফাইবার পাওয়া যায়।
তাছাড়া কিশমিশে থাকা অ্যান্
অক্সিডেন্ট পলিফেনল
কোলেস্টেরলকে শরীর
থেকে এনজাইম শোষণ
করা থেকে বিরত
রাখতে সাহায্য করে।
মস্তিষ্কের খাদ্য
কিশমিশে থাকা বোরন
মস্তিষ্কের খাদ্য হিসেবে কাজ
করে। তাছাড়া বোরন মনোযোগ
বৃদ্ধি, চোখের সঙ্গে হাতের
সামঞ্জস্য
বাড়ানো স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ
করতে সাহায্য করে। একশ গ্রাম
কিশমিশ থেকে ২.২ মি.গ্রা.
বোরন পাওয়া যায়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
বিষাক্ত পদার্থ দূর করে রক্ত শুধু
পরিষ্কারই করে না,
পাশাপাশি রক্তচাপ
কমাতে সাহায্য করে কিশমিশ।
মূলত
কিশমিশে থাকা পটাসিয়াম
রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
সাধারণত উচ্চ মাত্রার
সোডিয়াম শরীরে রক্তচাপ
বাড়ায়। কিশমিশ
শরীরে সোডিয়ামের
মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে

বদ হজম একটি ভীষন অস্বস্তিকর
সমস্যা। কম বেশি সবাই এই
সমস্যায় ভুগে থাকেন। খাবারের
অনিয়ম,
বেশি খাওয়া অথবা বাইরের
তেলযুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে এ
সমস্যা হয়ে থাকে। এ সমস্যা দুর
করতে অনেকই অনেক ধরনের ঔষধ
খেয়ে থাকেন। কিন্তু
তাতে কিছুটা উপশম হলেও
পুরোপুরি সমাধান পাওয়া যায়
না। তাই আসুন জেনে নেই বদহজম
সমস্যা সমাধানের কিছু সহজ
উপায়-
* ১ কাপ পানিতে ১ টেবিল চামচ
সাদা ভিনেগার ও ১ চা চামচ
মধু মিশিয়ে পান করুন দিনে ৩-৪
বার। বদহজমের
সমস্যা একেবারে দূর হয়ে যাবে।
* ১ টেবিল চামচ আদার রস, ১
টেবিল চামচ লেবুর রস ও ১
চিমটি লবণ
ভালো করে মিশিয়ে পানি ছাড়
পান করুন। দেখবেন বদহজমের
সমস্যা দূর হয়ে গেছে।
* আদা কুচি লবণ
দিয়ে চিবিয়ে খেলেও উপশম
হবে সমস্যার।
* ২ কাপ
পানিতে আদা কুচি দিয়ে জ্বাল
দিয়ে ১ কাপ পরিমাণ
করে এতে সামান্য মধু
মিশিয়ে আদা চা তৈরি করে পা
করে নিন। এতেও দূর হবে হজমের
সমস্যা।
* ২ কাপ পরিমাণ পানিতে ১
টেবিল চামচ
দারুচিনি গুঁড়ো অথবা ৪
টুকরো মাঝারি আকারের
দারুচিনি ছেঁচে দিয়ে জ্বাল
দিতে থাকুন। ১ কাপ
পরিমাণে পানি কমে আসলে না
মধু মিশিয়ে গরম গরম পান
করে নিন দারুচিনির চা।
এতে দ্রুত বদহজমের
সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।
* পাকস্থলীর অপ্রয়োজনীয়
অ্যাসিডের অতিরিক্ত
নিঃসরণের ফলেই বদহজম
হয়ে থাকে। এই সমস্যা দূর
করতে বেশ কার্যকর
বেকিং সোডা। আধা গ্লাস
পানিতে আধা চা চামচ
বেকিং সোডা মিশিয়ে পান
করুন। দ্রুত বদহজমের সমস্যা দূর
হবে।
* গরম পানিতে সামান্য লবন
মিশিয়ে পান করলে বেশ উপকার
পাবেন। তবে পানি টা যত
বেশি গরম গরম পান করা যায়
ততই ভালো।


কিছু ঔষধের নাম :::

Domperidon হ্রুপের ওষুধ খেতে পারেন।

Tab- Dompi, Tab- Omidon, Tab-- Sardon, Tab- Atidim, Tab - Moodine, Tab - Motigut, ইত্যাদি।

এছাড়াও গ্যাসের জন্যেও হয়ে থাকে।
Tab - Ranitid, Tab- Newtack, Tab- Newseptin R ইত্যাদি খেয়ে দেথতে পারেন। অথবা প্রয়োজকে ডাক্তারেরে সাথে যোগাযোগ করুন।

Unordered List

Flag Counter

Admission Open

Visitor

Online


widgeo.net

ফেসবুকে পেজ

প্রয়োজনিয় ঠিকানা

Blogger Tips and TricksLatest Tips And TricksBlogger Tricks

Test

NEW LAUNCHED

Powered by Blogger.

Earn

তাপমাত্রা

Followers

About Me

My Photo
রাসেল ফার্মেসী রাণীহাটি বাজার, মন্ত্রী মার্কেট, শিবগঞ্জ,চাঁপাইনবাবগঞ্জ। এই www.raselpharmacy.blogspot.com (রাসেল ফার্মেসী ) ব্লগটি স্বাস্থ্য বিষয় সচেতনতা মুলক টিপস নিয়ে সাজানো হয়েছে । যা আসা করি আপনাদের কাজে আসবে । আপানর যে কোন স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা আমদের খুলে বলুন। আমরা চেষ্টা করব এর সমাধান দিতে। এছাড়াও ফেসবুকে পেতে ভিজিট করুন https://www.facebook.com/Raselpharmacy

Featured Posts

Popular Posts

Recent Post

Blogger Tips and TricksLatest Tips For BloggersBlogger Tricks

Just Click To Earn Money

Count Posts & Comments

আপনার এই ব্লগটি কেমন লেগেছে ?

Text Widget

এই ব্লগের লেখা নিজের অভিজ্ঞতার পাশাপাশি বিভিন্ন বই,ওয়েবসাইট ও ব্লগ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে, তাদের কাছে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি।

Rolling Pictures

বিজ্ঞাপন

0

Add