Wednesday, January 28, 2015

Tuesday, January 13, 2015

প্রশ্নঃ- বিয়ে হয়েছে বেশ
অনেকদিন। কিন্তু
সমস্যা হচ্ছে আমি কখনোই আমার
স্ত্রীর যৌন
উত্তেজনা বুঝতে পারি না।
মিলনের সময়তেও সে চুপচাপ থাকে।
সে যৌন মিলনে আনন্দ
পাচ্ছে কিনা এটাও বোঝার উপায়
নেই। সে কখনো নিজে থেকে আমার
কাছে আসে না, আমি আহবান
করলে এক প্রকার অনিচ্ছা নিয়েই
যেন আসে। কীভাবে বুঝব স্ত্রী যৌন
উত্তেজিত কিনা?
কিংবা কীভাবে বুঝব যৌন
মিলনে সে আগ্রহী কিনা?
উত্তরঃ- নারীদের যৌন উত্তেজনার
বেশ কিছু লক্ষণ আছে। একজন
নারী যৌনতার আগ্রহে উত্তেজিত
হলে তাঁর যোনি পিচ্ছিল হয়ে উঠবে,
এটা মোটামুটি সকলেই জানেন।
কিন্তু এর বাইরেও কিছু বাহ্যিক
লক্ষণ আছে,
যেগুলো দেখে আপনি বুঝতে
পারবেন যে আপনার
স্ত্রী বা প্রেমিকা যৌন
মিলনে আগ্রহী।
যেমন-
- নারীরা যৌন
মিলনে আগ্রহী হলে তাঁদের
ঠোঁট রক্তাভ হয়ে ওঠে।
স্বাভাবিকের চাইতে অনেক
বেশি লাল হয়ে যায় ঠোঁট।
- নারীদের গালেও
লালিমা দেখা দেয়
উত্তেজনায়। অনেকে একটু একটু
ঘামেন, নিঃশ্বাস
ভারী হয়ে আসে।
- যৌন উত্তেজিত হলে শরীর
খুবই স্পর্শকাতর হয়ে ওঠে।
আপনার সামান্য স্পর্শেই
শিহরিত হয়ে উঠবেন তিনি।
- যতই লাজুক স্বভাবের
নারী হোন না কেন, যৌন
মিলনে আগ্রহী হলে তিনি
নিজেই আপনার
কাছে আসবেন।
হয়তো সরাসরি কিছু না বললেও
আপনার কাছে এসে বসবেন,
আলতো স্পর্শ করবেন, চুমু
খাবেন, চোখের ইশারায়
কথা বলবেন।
- প্রবল উত্তেজনার সময় যৌন
মিলন
কালে তিনি আপনাকে আঁচড়ে
কামড়ে দেবেন। হাতের নখ
আপনার
শরীরে গেঁথে বসতে পারে,
গলায়
কানে ইত্যাদি স্থানে তিনি
কামড় দেবেন উত্তেজনায়।
- এছাড়াও মিলনের সময়
শীৎকারে বুঝবেন
যে তিনি আনন্দ পাচ্ছেন ও
প্রবল ভাবে উত্তেজিত।
অনেকেই জোরে আওয়াজ
করেন না, কিন্তু একটা মৃদু "আহ
উহ" আওয়াজ হবেই।
এবার আসি আপনার সমস্যার
ব্যাপারে। যদি স্ত্রী আপনার
সাথে যৌন মিলনে আগ্রহ
না দেখান,
তাহলে হতে পারে সেটা তাঁর
লজ্জার কারণে। বিষয়টি লজ্জার
কারণে হলেও
আপনি সেটা বুঝতে পারবেন।
আপনি স্পর্শ করলে তিনি শিহরিত
হবে, যোনি পিচ্ছিল হয়ে যৌন
মিলনের জন্য প্রস্তুত হবে,
তিনি আপনাকে বাঁধা দেবেন
না মিলনে।
কিন্তু একটা জিনিস মনে রাখবেন,
যৌন মিলনে আগ্রহ
না দেখানো এবং অনীহা প্রকাশ
করা, দুটি কিন্তু সম্পূর্ণ ভিন্ন
ব্যাপার। তিনি যদি আগ্রহী না হন,
তাহলে আপনাকে দূরে ঠেলবেন।
কখনোই সুখী হবেন না।
জনিকে মিলনের জন্য প্রস্তুত
করতে অনেকটা সময় লেগে যাবে।
মিলনের পর যত দ্রুত সম্ভব আপনার
কাছ থেকে সরে যাবেন তিনি আর
এই ব্যাপারে কোন কথাও বলবেন না।
এবং নিজ হতে আপনাকে আদরও
করবেন না তিনি।
স্ত্রী আপনার, নিজেই বুঝে নিন
কোনটা হচ্ছে আপনার ক্ষেত্রে।

Thursday, January 1, 2015

একটি সুন্দর হাসি সবারই কাম্য।
আর তা যদি হয় মুক্ত ঝরা হাসি,
তাহলে তো কথাই নেই। আর সেই
মুক্ত ঝরা হাসি সেই
হাসতে পারে যার রয়েছে মুক্তর
মতো ঝকঝকে দাঁত। কিন্তু সেই
দাঁত কতদিন থাকে মুক্তোর
মতো ?
বিভিন্ন কারনে তা হয়ে যায়
হলদেটে, যা কারোরই কাম্য নয়।
তবে চিন্তা নেই, দাঁতের
হলদে ভাব দূর করারও উপায়
রয়েছে। তাও আবার দাঁতের
বাড়তি যত্ন না নিয়েই।
অর্থাৎ দাঁতের হলদে ভাব দূর
করবে কিছু খাবার
এবং কয়েকটি নিয়ম মানলেই
আপনার দাঁত থাকবে সাদা ও
ঝকঝকে। আসুন জেনে নেই সেই
খাবারগুলো ও
নিয়মগুলো সম্বন্ধে-
* ফল ফল বিশেষ করে আপেল
এবং স্ট্রবেরিতে রয়েছে ম্যালি
অ্যাসিড যা দাঁত সাদা করার
একটি চমত্কার প্রাকৃতিক
উপাদান। নিয়মিত ফল
খেলে দাঁতে সহজে দাগ
পড়ে না বা হলদেটে হয় না।
* সবজি গাজর, সবুজ শাক
এবং ব্রকোলির মতো সবজি দাঁত
থেকে দাগ দূর করতে সাহায্য
করে। সালাদে গাজর খান
নিয়মিত। এতে যেমন দাঁত
ভালো থাকবে, তেমনি গাজর
থেকে পাবেন প্রচুর
পরিমাণে ক্যারোটিন
তথা ভিটামিন এ, যা আপনার
চোখ, ত্বক ও চুল রাখবে সুস্থ।
* শুকনো ফল ড্রাই ফ্রুট
বা শুকনো ফল যেমন কিশমিশ
দাঁত সাদা রাখতে সাহায্য
করে।
* চিনি ছাড়া চুয়ুংগাম
চিনি ছাড়া চুয়িংগাম দাঁতের
দাগ দূর করার একটি চমত্কার
উপায়।
এটি দাঁতকে সাদা রাখতে সাহা
করে।
* দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার দুধ
এবং দুগ্ধজাত
খাবারে রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে ক্যালসিয়াম
যা দাঁতের জন্য খুবই জরুরি।
এছাড়া দুগ্ধজাত খাবার, যেমন
দই এবং পনির দাঁতের এনামেল
বজায় রাখতে সাহায্য করে।
যে নিয়মগুলো মেনে চললে দাঁত
থাকবে সাদা ও জকঝকে
* ব্রাশ করার
আগে ভালো মানের কোন
টুথপেস্টের সঙ্গে যোগ করুন ১
চামচ বেকিং সোডা ও
আধা চামচ পানি।
তিনটি উপাদানই
একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট
তৈরি করুন। এরপর ব্রাশ করুন।
সপ্তাহে দুই দিন এভাবে ব্রাশ
করলে দেখবেন আগের
চেয়ে ঝকঝকে হতে শুরু
করেছে দাঁত।
* প্রাকৃতিক উপায়ে কলার
খোসা দিয়েও দাঁত
সাদা করতে পারেন। যেমন
একটি কলার
খোসা ছাড়িয়ে ভেতরের
অংশটা দাঁতে ঘষুন। কিছুক্ষণ পর
পানি দিয়ে কুলি করে ফেলুন
এবং দেখুন দাঁতের অনেকটাই
হলদে ভাব দূর হয়েছে। সপ্তাহে ২
থেকে ৩ বার এই পদ্ধতি ব্যবহার
করতে পারেন।
* অলিভ ওয়েলও দাঁত
সাদা করার ক্ষেত্রে দারুণ
কার্যকর। সামান্য তুলোর মধ্যে ৩
থেকে ৪ ফোঁটা অলিভ ওয়েল
নিয়ে দাঁতে ঘষুন। এরপর ব্রাশ
করে দেখন সুন্দও লাগছে।
* স্ট্রবেরির সঙ্গে সামান্য
পরিমানে বেকিং সোডা মিশি
দাঁতে ঘষতে পারেন। এই পেস্ট
দাঁত সাদা করতে সহায়তা করে।
তবে মাসে একবারের
বেশি ব্যবহার করা ঠিক হবেনা।

ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ,
অ্যালার্জি, ঠাণ্ডা,
কানে পানি ঢোকা, দুর্ঘটনায়
কানে ব্যথা পাওয়া, ফাঙ্গাস,
কানের ভেতরে ব্রণের সমস্যা,
কানের কোনো রোগ ইত্যাদি সহ
আরও নানা কারণে কানে তীব্র
ব্যথা হতে পারে। কানের
ব্যথা অনেক যন্ত্রণাদায়ক। এই
সময় ভুলেও কানে আঙুল
কিংবা অন্য কোনো কিছু
অথবা কটন বাড জাতীয় জিনিস
ঢোকানো যাবে না। কানের
ব্যথা কমাতে ঘরোয়া কিছু
চিকিৎসা নিতে পারেন খুব
সহজেই। এতে করে খুব দ্রুত কানের
তীব্র
ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
যদি এতে কাজ না হয় তবে দ্রুত
ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন।
গরম ভাপ
একটি বোতলে কিংবা হট
ব্যাগে গরম
পানি নিয়ে অথবা একটি সুতি প
গরম পানিতে ভিজিয়ে কানের
কাছে চেপে ধরুন। গরম ভাপ
কানের ভেতরে গেলে কানের
ভেতরে রক্ত সঞ্চালন
বৃদ্ধি পাবে। এতে করে কানের
ব্যথা উপশম হবে।
রসুন ও তিলের তেল
রসুনের অ্যান্টিবায়োটিক
উপাদান কানের ব্যাকটেরিয়ার
আক্রমণের ব্যথা উপশমে কাজ
করে। ২ টেবিল চামচ তিলের
তেলে ১ চা চামচ
থেঁতো করা রসুন ফুটিয়ে নিন ২/৩
মিনিট। রসুন ছেঁকে নিয়ে এই
তেল ঠাণ্ডা হতে দিন। তেল
ঠাণ্ডা হলে ২/১ ফোঁটা তেল
কানের ভেতর দিয়ে দিন।
ব্যথা কমে যাবে।
আদা
আদার
অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান
দ্রুত কানের ব্যথা উপশমে বেশ
কার্যকরী। আদা ছেঁচে নিয়ে এর
তাজা রস ২/৩ ফোঁটা কানের
ভেতর দিয়ে দিন। ব্যথা উপশম
হবে। এছাড়াও
আদা থেঁতো করে তিলের
তেলে ফুটিয়ে তেল কানের
ভেতর দিতে পারেন, এতেও
ভালো কাজ হয়।
অলিভ অয়েল
অলিভ অয়েল গরম করে নিন। কুসুম
গরম থাকতে থাকতেই ৩/৪
ফোঁটা অলিভ অয়েল ড্রপার
দিয়ে কানের ভেতর দিয়ে দিন।
এতে কানের ইনফেকশন জনিত
ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন খুব
দ্রুত।
পেঁয়াজ
পেঁয়াজ অনেক
কার্যকরী অ্যান্টিসেপ্টিক।
পেঁয়াজ গ্রেট
বা কুঁচি করে নিয়ে চিপে রস
বের করে দিনে অন্তত ২/৩ বার
৩/৪ ফোঁটা করে আক্রান্ত কানের
ভেতর দেবেন। এতে করে কানের
ব্যথা দূর হবে।
লবণ
একটি প্যানে লবণ
দিয়ে ভাজতে থাকুন। লবণ
বাদামী বর্ণ ধারণ
করলে তা চুলা থেকে নামিয়ে এ
কাপড়ে পেঁচিয়ে নিয়ে কানের
এই লবণের গরম ভাপ নিন।
এতে করে কানের
ব্যথা তাৎক্ষণিকভাবে উপশম
হবে।

এছাড়াও ব্যাথার ঔষধ খেতে পারেন
Tab- Clofenac Sr, Tab- Dickofen Sr,
এর সাথে গ্যাসের ঔষধ খেতে ভুলবেন না যেন।
tab- Ranitid, Tab- Newtack

-------- Original Message --------
Subject: কিসমিশ এর উপকারিতা
From: Friends Computer Training Center <friendscomputer.ranihati@gmail.com>
To: raselpharmacy.rasel@blogger.con
CC:

খাদ্য-পুষ্টিবিষয়ক
একটি ওয়েবসাইটে কিশমিশকে '
হিসেবে আখ্যা দিয়ে জানানো
শুধু মুখের স্বাদের জন্যই নয়
সারাদিনের কর্মশক্তির অন্যতম
উৎস হতে পারে এই শুকনা ফল।
আঙুর ফলের শুকনা রূপই
হচ্ছে কিশমিশ।
যা তৈরি করা হয় সূর্যের তাপ
অথবা মাইক্রোওয়েভ ওভেনের
সাহায্যে। তাপের
কারণে আঙুরের
ফ্রুক্টোজগুলো জমাট
বেঁধে পরিণত হয়
কিশমিশে এটি রক্তে শর্করার
মাত্রায়
ঝামেলা তৈরি করে না। আর
শতকরা ৭০ ভাগ খাঁটি এই
ফ্রুক্টোজ সহজেই হজমযোগ্য।
এছাড়া আঙুরের বিভিন্ন
পুষ্টিগুণ যেমন ফসফরাস,
ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম,
কপার, জিংক, লৌহ, ফ্লোরাইড,
পোটাসিয়াম, ফোলাট,
নিয়াসিন, কোলিন, ভিটামিন
বি সিক্স, সি,
কে এবং রিবোফ্লাবিন
কিশমিশেও পাওয়া যায়।
তাই স্বাস্থ্যকর
খাদ্যাভ্যাসে জন্য
খাদ্যতালিকায় কিশমিশ
রাখতে পারেন। প্রতিদিন এই
পিচ্চি শুকনা ফলের
১২টি খেলেই যাদুমন্ত্রের
মতো কাজ করবে।
ভালো রাখে মুখের স্বাস্থ্য
ক্যান্ডির
মতো দাঁতে লেগে থাকেনা কিশ
ফলে থাকে না ক্যাভিটি তৈরির
আশঙ্কা। বরং কিশমিশের
পাইথোনিউট্রিয়েন্ট,
অলিয়ানলিক এসিড
নামে পরিচিতি যা ব্যাকটেরিয়
ক্যাভিটি ধ্বংস করে মুখের
স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
রক্তশূন্যতা রোধ করে
রক্তে লৌহের পরিমাণ কম
হলে অবশাদ, দুর্বলতা, হতাশায়
ভুগতে পারেন, ব্যহত
হতে পারে শরীরের রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতাও।
কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে লৌহ
আছে যা রক্তশূণ্যতায়
ভোগা রোগির খুবই উপকারি।
এছাড়া রক্ত ও লোহিত
কণিকা তৈরি জন্য দরকার
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও কপার,
যা কিশমিশে থাকে। এককাপ
কিশমিশ ৬মি.গ্রা. লৌহের
যোগান দেয়, যা প্রতিদিনের
লৌহের চাহিদার ১৭ শতাংশ
পূরণ করত পারে।
হাড় সুস্থ রাখে
আজকাল অস্টিওপোরোসিস
রোগে অনেকেই ভুগে থাকেন।
হাড়ের এই রোগ প্রতিরোধ
করতে বোরন নামের খনিজ
পদার্থ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
আর কিশমিশ বোরনের অন্যতম
উৎস।
বোরনে রয়েছে ক্যালসিয়াম,
ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম—
যা হাড় গঠনের
পাশাপাশি শরীরে টেসটোসটের
এবং ইস্ট্রোজেনের মাত্রা ঠিক
রাখতে সাহায্য করে।
অ্যাসিডিটি স্বাভাবিক করে
অতিরিক্ত অ্যাসিডিটি বা রক্ত
দুষিত
হওয়াকে বলে অ্যাসিডোসিস,
যা থেকে আরথ্রাইটিস,
চামড়া রোগ, হৃদরোগ
এবং ক্যান্সার হতে পারে।
অ্যান্টাসিডস
হিসেবে পরিচিতি দুটি উপাদান
ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম
শরীরের ক্ষরীয়ভাব স্বাভাবিক
করে অ্যাসিডোসিসের হাত
থেকে বাঁচায়। আর এই
উপাদানগুলো কিশমিশে রয়েছ
আঁশে পূর্ণ
কোলোরেক্টাল ক্যান্সার
থেকে মুক্ত থাকার জন্য
যারা খ্যাদ্যাভ্যাসে আঁশযুক্ত
খাদ্য রাখতে চান তাদের জন্য
কিশমিশ হতে পারে আদর্শ
খাবার। কারণ এক টেবিল-চামচ
কিশমিশ
আপনাকে দিতে পারে এক গ্রাম
হজম সহায়ক আঁশ।
দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে
নিয়মিত কিশমিশ খেলে বৃদ্ধ
বয়সে দৃষ্টিহীন হওয়ার
সম্ভবনা কমে যায়।
পাশাপাশি কিশমিশে থাকা প
উপাদান ক্ষতিকারক ফ্রি-
রেডিকেলস ধ্বংস
করে চোখকে বিভিন্ন রোগ
থেকে রক্ষা করে।
অ্যান্টি কোলেস্টের উপাদান
কিশমিশে কোলেস্টেরলের
পরিমাণ শূন্য। শুধু তাই নয়,
এতে আছে অ্যান্টি কোলেস্টের
উপাদান যা শরীরের খারাপ
কোলেস্টেরল কমায়।
এছাড়া কিশমিশে থাকা দ্রবণীয়
ফাইবার যকৃত থেকে খারাপ
কোলেস্টেরল দূর
করতে সহায়তা করে। এককাপ
কিশমিশ থেকে ৪ গ্রাম দ্রবণীয়
ফাইবার পাওয়া যায়।
তাছাড়া কিশমিশে থাকা অ্যান্
অক্সিডেন্ট পলিফেনল
কোলেস্টেরলকে শরীর
থেকে এনজাইম শোষণ
করা থেকে বিরত
রাখতে সাহায্য করে।
মস্তিষ্কের খাদ্য
কিশমিশে থাকা বোরন
মস্তিষ্কের খাদ্য হিসেবে কাজ
করে। তাছাড়া বোরন মনোযোগ
বৃদ্ধি, চোখের সঙ্গে হাতের
সামঞ্জস্য
বাড়ানো স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ
করতে সাহায্য করে। একশ গ্রাম
কিশমিশ থেকে ২.২ মি.গ্রা.
বোরন পাওয়া যায়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
বিষাক্ত পদার্থ দূর করে রক্ত শুধু
পরিষ্কারই করে না,
পাশাপাশি রক্তচাপ
কমাতে সাহায্য করে কিশমিশ।
মূলত
কিশমিশে থাকা পটাসিয়াম
রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
সাধারণত উচ্চ মাত্রার
সোডিয়াম শরীরে রক্তচাপ
বাড়ায়। কিশমিশ
শরীরে সোডিয়ামের
মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে

বদ হজম একটি ভীষন অস্বস্তিকর
সমস্যা। কম বেশি সবাই এই
সমস্যায় ভুগে থাকেন। খাবারের
অনিয়ম,
বেশি খাওয়া অথবা বাইরের
তেলযুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে এ
সমস্যা হয়ে থাকে। এ সমস্যা দুর
করতে অনেকই অনেক ধরনের ঔষধ
খেয়ে থাকেন। কিন্তু
তাতে কিছুটা উপশম হলেও
পুরোপুরি সমাধান পাওয়া যায়
না। তাই আসুন জেনে নেই বদহজম
সমস্যা সমাধানের কিছু সহজ
উপায়-
* ১ কাপ পানিতে ১ টেবিল চামচ
সাদা ভিনেগার ও ১ চা চামচ
মধু মিশিয়ে পান করুন দিনে ৩-৪
বার। বদহজমের
সমস্যা একেবারে দূর হয়ে যাবে।
* ১ টেবিল চামচ আদার রস, ১
টেবিল চামচ লেবুর রস ও ১
চিমটি লবণ
ভালো করে মিশিয়ে পানি ছাড়
পান করুন। দেখবেন বদহজমের
সমস্যা দূর হয়ে গেছে।
* আদা কুচি লবণ
দিয়ে চিবিয়ে খেলেও উপশম
হবে সমস্যার।
* ২ কাপ
পানিতে আদা কুচি দিয়ে জ্বাল
দিয়ে ১ কাপ পরিমাণ
করে এতে সামান্য মধু
মিশিয়ে আদা চা তৈরি করে পা
করে নিন। এতেও দূর হবে হজমের
সমস্যা।
* ২ কাপ পরিমাণ পানিতে ১
টেবিল চামচ
দারুচিনি গুঁড়ো অথবা ৪
টুকরো মাঝারি আকারের
দারুচিনি ছেঁচে দিয়ে জ্বাল
দিতে থাকুন। ১ কাপ
পরিমাণে পানি কমে আসলে না
মধু মিশিয়ে গরম গরম পান
করে নিন দারুচিনির চা।
এতে দ্রুত বদহজমের
সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।
* পাকস্থলীর অপ্রয়োজনীয়
অ্যাসিডের অতিরিক্ত
নিঃসরণের ফলেই বদহজম
হয়ে থাকে। এই সমস্যা দূর
করতে বেশ কার্যকর
বেকিং সোডা। আধা গ্লাস
পানিতে আধা চা চামচ
বেকিং সোডা মিশিয়ে পান
করুন। দ্রুত বদহজমের সমস্যা দূর
হবে।
* গরম পানিতে সামান্য লবন
মিশিয়ে পান করলে বেশ উপকার
পাবেন। তবে পানি টা যত
বেশি গরম গরম পান করা যায়
ততই ভালো।


কিছু ঔষধের নাম :::

Domperidon হ্রুপের ওষুধ খেতে পারেন।

Tab- Dompi, Tab- Omidon, Tab-- Sardon, Tab- Atidim, Tab - Moodine, Tab - Motigut, ইত্যাদি।

এছাড়াও গ্যাসের জন্যেও হয়ে থাকে।
Tab - Ranitid, Tab- Newtack, Tab- Newseptin R ইত্যাদি খেয়ে দেথতে পারেন। অথবা প্রয়োজকে ডাক্তারেরে সাথে যোগাযোগ করুন।

Unordered List

Flag Counter

Admission Open

Visitor

Online


widgeo.net

ফেসবুকে পেজ

প্রয়োজনিয় ঠিকানা

Blogger Tips and TricksLatest Tips And TricksBlogger Tricks

Test

NEW LAUNCHED

Powered by Blogger.

Earn

তাপমাত্রা

Followers

About Me

My Photo
রাসেল ফার্মেসী রাণীহাটি বাজার, মন্ত্রী মার্কেট, শিবগঞ্জ,চাঁপাইনবাবগঞ্জ। এই www.raselpharmacy.blogspot.com (রাসেল ফার্মেসী ) ব্লগটি স্বাস্থ্য বিষয় সচেতনতা মুলক টিপস নিয়ে সাজানো হয়েছে । যা আসা করি আপনাদের কাজে আসবে । আপানর যে কোন স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা আমদের খুলে বলুন। আমরা চেষ্টা করব এর সমাধান দিতে। এছাড়াও ফেসবুকে পেতে ভিজিট করুন https://www.facebook.com/Raselpharmacy

Featured Posts

Popular Posts

Recent Post

Blogger Tips and TricksLatest Tips For BloggersBlogger Tricks

Just Click To Earn Money

Count Posts & Comments

আপনার এই ব্লগটি কেমন লেগেছে ?

Text Widget

এই ব্লগের লেখা নিজের অভিজ্ঞতার পাশাপাশি বিভিন্ন বই,ওয়েবসাইট ও ব্লগ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে, তাদের কাছে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি।

Rolling Pictures

বিজ্ঞাপন

0

Add