কিংবা দুপুরে খাওয়ার পর বুক
জ্বালা পোড়া করে। অনেক
ডাক্তারের দেয়া ওষুধ খেয়েও
হয়তো গ্যাস্ট্রিক থেকে নিস্তার
মেলে নি। অথচ অল্প
কয়েকটি সাধারণ নিয়ম মেনে চললেই
গ্যাস্ট্রিককে দূরে রাখা যায়।
প্রতিবেলায় যেটুকু খাবার খাচ্ছেন
আজ থেকেই
তা অর্ধেকে নামিয়ে আনুন। ভয়
পাওয়ার কোনো কারণ নেই।
আপনাকে খাওয়া কমিয়ে দিতে বলছি না।
শুধু প্রতিবেলার খাবার
একবারে না খেয়ে দুইবারে খান।
এভাবে তিনবেলার খাবার ছয়বারে।
এতে হজমে সুবিধা হবে।
খাওয়া কখনোই তাড়াহুড়ো করে নয়।
ধীরে সুস্থে সময় নিয়ে চিবিয়ে খান।
প্রতি লোকমা ভাত
বা রুটি ভালো করে চিবোন। খাওয়ার
পর পর শুয়ে পড়া উচিত নয়। বরং একটু
হাঁটাচলা করুন। পেটের খাবার
তাড়াতাড়ি হজম হবে।
দিনে নিয়ম করে কমপক্ষে দুই লিটার
পানি পান করুন।
পানি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
খাওয়ার আগেই প্যান্ট বা লুঙ্গির
গিঁট ঢিলা করে নিন। শক্ত বাঁধন টক
ঢেকুরের কারণ হতে পারে।
গ্যাস্ট্রিক
কমাতে হাঁটাচলা এবং ব্যায়ামের
কোনো বিকল্প নেই। তাই নিয়ম
করে হাঁটাচলা করুন।
সবচেয়ে ভালো হয়
যদি তিনবেলা খাওয়ার পর একটু
হাঁটতে পারেন। রাতে ঘুমানোর
তিনঘণ্টা আগে রাতের খাবার
খেয়ে নিন।
প্রতিদিনের মেন্যুতে আঁশযুক্ত খাবার
যোগ করুন। আঁশযুক্ত খাবার খুব দ্রুত হজম
হয়। লাল আটার রুটি, লাল চালের
ভাত, যেকোন ধরণের ডাল প্রধান
আঁশযুক্ত খাবার।
গ্যাস্ট্রিকের প্রধান শত্রু ধূমপান।
সিগারেটের নিকোটিন খাবার
হজমে ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব
ফেলে। তাই সবার আগে ধূমপান ত্যাগ
করুন।
অনেক সময় মানসিক চাপ থেকেও বুক
জ্বলা শুরু হতে পারে। তাই
নিশ্চিন্তে থাকার চেষ্টা করুন।
পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। মানসিক
প্রশান্তি এই রোগ
থেকে মুক্তি দিতে পারে আপনাকে।
ঔষধ
..........
Tab- Ranitid, tab- newtac, Tab- newseptinR, cap- seclo, Tab- antac
ইত্যাদি।
এগুলো খেলেও গ্যাস কমাতে পারেন
0 comments:
Post a Comment